নিষিদ্ধের মাধ্যমে জামায়াত শিবির অপবাদ মুক্ত হয়েছে

গত ১ যুগের বেশি সময় ধরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জামায়াত শিবির। শৈরাচারের বিরুদ্ধে গিয়ে কেউ পাদ মারলেও সেই দোষ দেয়া হতো জামাতের উপর, শুধু দোষী করেই শান্ত হতো না, দেয়া হতো শাস্থিও। হিন্দুরা পর্যন্তও এমন অপবাদের শিকার হয়েছিল। সর্বশেষ বৈষম্য বিরুধী ছাত্র আন্দোলন কে বিশ্বের কাছে সন্ত্রাসী আন্দোলন হিসেবে পরিচয় করানোর জন্য গত ১ আগস্ট ২০২৪ খি. এ এই জামায়াত শিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শৈরাচারী হাসিনার সরকার।


আল্লাহর কি সুন্দর ন্যায় বিচার। এই আন্দোলন কে কেন্দ্র করেই জামায়ত শিবির সম্পর্কে মানুষের ভুল ভেঙ্গে গিয়েছে। যদি এই সময় শৈরাচার এই দলটিকে নিসিদ্ধ না করতো তাহলে এরা জামায়াতের উপরে সে সকল অপবাদ রটনা করেছিল সেগুলো মানুষের বুঝতে আরো কিছু সময় লেগে যেতো।

 আলহামদুলিল্লাহ এই দলটির প্রতি এখন মানুষের পূর্ণ আস্থা ফিরে পেয়েছে... আজ ২৮ আগস্ট ২০২৪ এ এসে জামায়াত এর এই নিসিদ্ধের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার হয়েছে।


২৮ অক্টোবর, আজ থেকে ১৮ বছর আগে  ২০০৬ সালে শৈরাচার হাসিনা কতৃক লগি ও বৈঠার নিয়ে বের হওয়ার আদেশ এর পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এর আগ পর্যন্ত নির্মম হত্যা*কান্ডের শিকার এই দলটি। সে ভয়ানক ২৮ অক্টোবরে ঢাকায় আওয়ামী স*ন্ত্রাসী জামায়াত শিবিরের মুজাহিদ সহ আরো অনেককে মে*রে সেই লাশের উপরে উল্লাস করেছিল যা ততকালীন সিডি/ ডিভিডি আকারে বের হয়েছিল।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url